কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে মানিক মিয়া হত্যা মামলায় চার ভাইসহ ১০-জনকে
যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং প্রত্যেককে ৫-লাখ টাকা করে অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
কিশোরগঞ্জের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক "মোহাম্মদ আবদুর রহিম" আজ সোমবার সকালে এ রায় দেন। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার ১২-জন আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন করিমগঞ্জের পালইকান্দা গ্রামের চার ভাই "বাদল মিয়া, নয়ন মিয়া, মানিক মিয়া ও সুজন মিয়া" এবং একই গ্রামের "আলমগীর হোসেন, মো. মিজান, লোকমান মিয়া, গিয়াস উদ্দিন, রহমত আলী ও মামুন মিয়া"।
কিশোরগঞ্জের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আবদুর রহিম আজ সোমবার সকালে
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, করিমগঞ্জ উপজেলার পালইকান্দা গ্রামের আবদুর রশিদ মাস্টারের সঙ্গে একই গ্রামের আবদুল হেকিমের জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। এ বিরোধের জের ধরে ২০১১-সালে ৬-আগস্ট সকালে হেকিমের লোকজন প্রতিপক্ষের জমি দখল করতে যান। এ সময় বাধা দিলে তাঁরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের ওপর হামলা চালান। এতে বল্লমের আঘাতে নিহত হন মানিক মিয়া। এ ঘটনায় নিহতের ভাই মো. খায়রুল ইসলাম বাদী হয়ে একই দিন ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ১০-১৫ জনকে আসামি করে করিমগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ৮ মে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আলম কিবরিয়া। বিচার চলাকালে তিন আসামির মৃত্যু হয়।
কিশোরগঞ্জের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক "মোহাম্মদ আবদুর রহিম" আজ সোমবার সকালে এ রায় দেন। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার ১২-জন আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন করিমগঞ্জের পালইকান্দা গ্রামের চার ভাই "বাদল মিয়া, নয়ন মিয়া, মানিক মিয়া ও সুজন মিয়া" এবং একই গ্রামের "আলমগীর হোসেন, মো. মিজান, লোকমান মিয়া, গিয়াস উদ্দিন, রহমত আলী ও মামুন মিয়া"।
কিশোরগঞ্জের প্রথম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আবদুর রহিম আজ সোমবার সকালে
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, করিমগঞ্জ উপজেলার পালইকান্দা গ্রামের আবদুর রশিদ মাস্টারের সঙ্গে একই গ্রামের আবদুল হেকিমের জমি নিয়ে বিরোধ ছিল। এ বিরোধের জের ধরে ২০১১-সালে ৬-আগস্ট সকালে হেকিমের লোকজন প্রতিপক্ষের জমি দখল করতে যান। এ সময় বাধা দিলে তাঁরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের ওপর হামলা চালান। এতে বল্লমের আঘাতে নিহত হন মানিক মিয়া। এ ঘটনায় নিহতের ভাই মো. খায়রুল ইসলাম বাদী হয়ে একই দিন ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ১০-১৫ জনকে আসামি করে করিমগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১২ সালের ৮ মে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আলম কিবরিয়া। বিচার চলাকালে তিন আসামির মৃত্যু হয়।
No comments:
Post a Comment