international update info সবার আগে সর্বশেষ সংবাদঃ
আসছে রোবট প্রযুক্তি, তাই হয়তো বাংলাদেশের গার্মেন্টস কর্মীদের বিপাকে পড়তে হবে। গার্মেন্টস শিল্পের কাজে রোবট ব্যবহার করলে কর্ম হীন হয়ে পড়বেন কয়েক লক্ষ নারী পুরুষ ।
সকাল হলেই টিফিন হাতে নিয়ে ছুটছেন শত শত নারী পুরুষ , গন্তব্য স্থল গার্মেন্টস। উজ্জ্বল আলোর নিচে সারিবদ্ধ সেলাই মেশিনে কাজ করছেন শত শত নারী শ্রমিক এটা যেন বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের চিরচেনা একটি দৃশ্য।
হয়তো এখনো বাংলাদেশের মধ্যে ঢাকা, চট্রগ্রাম, নারায়নগঞ্জ সহ প্রায় সকল এলাকায় এমন দৃশ্য দেখা যাবে, যে সকল এলাকায় পোষাক কারখানা বা গার্মেন্টস আছে। কিন্তু আরো দশ বছর পরের কথা চিন্তা করেছেন কি একবারেও? মনে হচ্ছে উত্তরটি না।
নিউইয়র্কের শিমি টেকনোলজি নামের একটি প্রযুক্তি কোম্পানীর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সারাহ ক্রেসলির কাছে ভবিষ্যতের ছবিটা পরিস্কার।
দশ বছর পর গার্মেন্টস শিল্পে / পোষাক কারখানায় খুব অল্প সংখ্যক লোকের কাজ থাকবে। রোবটিক যন্ত্রপাতির পাশাপাশি হয়তো কিছু সংখ্যক মানুষকে আমরা তখন পোষাক শিল্পে কাজ করতে দেখবো । তখন বেশির ভাগই থাকবে স্বয়ংক্রিয় সকল মেশিন যা আপনা আপনি সকল কাজ করে দিবে মুহূর্তেই । কারখানার বেশিরভাগ কাজ হবে ডিজাইন রুমে, তখন মানুষের জন্য এই একটি প্রযুক্তিগত কাজ করতে হবে গার্মেন্টস শিল্পে বেশি।
সারাহ ক্রেসলি এর আগে কাজ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অটোমোবাইল বা গাড়ি নির্মাণ শিল্পের সঙ্গে। যেভাবে অটোমেশন গাড়ি নির্মাণ শিল্পকে পাল্টে দিয়েছে, এবার পোশাক শিল্পে তারই পুনরাবৃত্তি দেখা যাবে বলে মনে করেন তিনি।
যে শিল্পে কাজ করেন বাংলাদেশের প্রায় চল্লিশ লাখ মানুষ। যে খাত থেকেই গত কয়েক দশকে আসছে সবচেয়ে বেশি আর্থিক মুক্তি সেই খাতের অবস্থা তাহলে কোথায় দাঁড়াবে?
"এদের ৬০ হতে ৮৮ শতাংশ তাদের কাজ হারাবে অটোমেশনের কারণে। অর্থাৎ লক্ষ লক্ষ শ্রমিক বেকার হবে। এটা আমার হিসেব নয়, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার হিসেব", জানালেন সারাহ ক্রেসলি।
তার মতে বাংলাদেশের সামনে অনেক বড় একটি ধাক্কা বা বিপদ হবে এটি।
প্রথমটা হচ্ছে এই অটোমেশন, যেটা ইতোমধ্যে ঘটতে শুরু করেছে। দ্বিতীয় হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাবে বদলে যাওয়া ফ্যাশন ট্রেন্ড, যেটা বিরাট প্রভাব ফেলছে পোশাকের ব্রান্ডগুলোর ওপর। আর সবশেষে আছে অটোমেশনের চূড়ান্ত ধাপে পোশাক শিল্পের 'রিশোরিং' বা 'নিয়ারশোরিং।' অর্থাৎ যেখান থেকে এই পোশাক শিল্প বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে এসেছে, এই শিল্পের সেখানেই ফিরে যাওয়ার ঝুঁকি।
আসছে রোবট প্রযুক্তি, তাই হয়তো বাংলাদেশের গার্মেন্টস কর্মীদের বিপাকে পড়তে হবে। গার্মেন্টস শিল্পের কাজে রোবট ব্যবহার করলে কর্ম হীন হয়ে পড়বেন কয়েক লক্ষ নারী পুরুষ ।
সকাল হলেই টিফিন হাতে নিয়ে ছুটছেন শত শত নারী পুরুষ , গন্তব্য স্থল গার্মেন্টস। উজ্জ্বল আলোর নিচে সারিবদ্ধ সেলাই মেশিনে কাজ করছেন শত শত নারী শ্রমিক এটা যেন বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের চিরচেনা একটি দৃশ্য।
হয়তো এখনো বাংলাদেশের মধ্যে ঢাকা, চট্রগ্রাম, নারায়নগঞ্জ সহ প্রায় সকল এলাকায় এমন দৃশ্য দেখা যাবে, যে সকল এলাকায় পোষাক কারখানা বা গার্মেন্টস আছে। কিন্তু আরো দশ বছর পরের কথা চিন্তা করেছেন কি একবারেও? মনে হচ্ছে উত্তরটি না।
নিউইয়র্কের শিমি টেকনোলজি নামের একটি প্রযুক্তি কোম্পানীর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সারাহ ক্রেসলির কাছে ভবিষ্যতের ছবিটা পরিস্কার।
দশ বছর পর গার্মেন্টস শিল্পে / পোষাক কারখানায় খুব অল্প সংখ্যক লোকের কাজ থাকবে। রোবটিক যন্ত্রপাতির পাশাপাশি হয়তো কিছু সংখ্যক মানুষকে আমরা তখন পোষাক শিল্পে কাজ করতে দেখবো । তখন বেশির ভাগই থাকবে স্বয়ংক্রিয় সকল মেশিন যা আপনা আপনি সকল কাজ করে দিবে মুহূর্তেই । কারখানার বেশিরভাগ কাজ হবে ডিজাইন রুমে, তখন মানুষের জন্য এই একটি প্রযুক্তিগত কাজ করতে হবে গার্মেন্টস শিল্পে বেশি।
সারাহ ক্রেসলি এর আগে কাজ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অটোমোবাইল বা গাড়ি নির্মাণ শিল্পের সঙ্গে। যেভাবে অটোমেশন গাড়ি নির্মাণ শিল্পকে পাল্টে দিয়েছে, এবার পোশাক শিল্পে তারই পুনরাবৃত্তি দেখা যাবে বলে মনে করেন তিনি।
যে শিল্পে কাজ করেন বাংলাদেশের প্রায় চল্লিশ লাখ মানুষ। যে খাত থেকেই গত কয়েক দশকে আসছে সবচেয়ে বেশি আর্থিক মুক্তি সেই খাতের অবস্থা তাহলে কোথায় দাঁড়াবে?
"এদের ৬০ হতে ৮৮ শতাংশ তাদের কাজ হারাবে অটোমেশনের কারণে। অর্থাৎ লক্ষ লক্ষ শ্রমিক বেকার হবে। এটা আমার হিসেব নয়, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার হিসেব", জানালেন সারাহ ক্রেসলি।
তার মতে বাংলাদেশের সামনে অনেক বড় একটি ধাক্কা বা বিপদ হবে এটি।
প্রথমটা হচ্ছে এই অটোমেশন, যেটা ইতোমধ্যে ঘটতে শুরু করেছে। দ্বিতীয় হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাবে বদলে যাওয়া ফ্যাশন ট্রেন্ড, যেটা বিরাট প্রভাব ফেলছে পোশাকের ব্রান্ডগুলোর ওপর। আর সবশেষে আছে অটোমেশনের চূড়ান্ত ধাপে পোশাক শিল্পের 'রিশোরিং' বা 'নিয়ারশোরিং।' অর্থাৎ যেখান থেকে এই পোশাক শিল্প বাংলাদেশের মতো দেশগুলোতে এসেছে, এই শিল্পের সেখানেই ফিরে যাওয়ার ঝুঁকি।
No comments:
Post a Comment