সাত মাস আগে খুব তাড়াহুড় করে মেয়েটির বিয়ে হয় । তার পর সব কিছু স্বাভাবিক ছিল।
এর মধ্যে একদিন মেয়েটির মোবাইলে একটি অপরিচিত নাম্বারে একটা আসে ।
সেই ফোনের সূত্র ধরেই অপর প্রান্তের তরুনের সাথে মেয়েটির সম্পর্ক গড়ে উঠে।
অভিযোগ পত্র থেকে জানা গেছে ছেলেটির নাম "আপন মিয়া"। বয়স ২৫-বছর, বাড়ি ভৈরব উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের পানাউল্লারচর গ্রামে। মেয়েটির বাড়িও একই উপজেলার মিঠাইন মইন উপজেলায়। বার কর্ম সূত্রে তারা দীর্ঘ দিন থেকেই ভৈরবে বসবাস করছে।
সম্পর্ক ঘাড়ো হলে আপন নিজেই মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্থাব দেন। পরে আপন বায়না ধরে শারীরিক সম্পর্কে জড়ানোর জন্য। এ দাবী মেটানোর পর আপনের নতুন আবদার স্বামীকেও তালাক দিতে হবে। তালাক হওয়া মাত্রই তারা বিয়ে করবেন সেই প্রতিজ্ঞাও করেন। আপনের কথা বিশ্বাস করে পরিবারের কাউকে কিছু না জানিয়েই ৫-দিন আগে তালাক দেন স্বামীকে। তালাক নামাও দেখান আপনকে। কিন্তু এতক্ষনে আপন মিয়ে তেড়ে বসেছেন । তিনি বিয়ে করবেন না বলে জানিয়ে দেন।
এই ঘটনার জন্য মেয়েটি থানায় গিয়ে অভিযোগ করলেও এখন পর্যন্ত আপনের কোন খোজ পায়নি পুলিশ।
মেয়েটি কান্না জড়িত কন্ঠে বলে আপন এখন পর হয়ে গেছে। স্বামী সহ দুই পরিবার হারিয়ে বলেন একটা কল তার জীবন তছনছ করে দিয়েছে।
এর মধ্যে একদিন মেয়েটির মোবাইলে একটি অপরিচিত নাম্বারে একটা আসে ।
সেই ফোনের সূত্র ধরেই অপর প্রান্তের তরুনের সাথে মেয়েটির সম্পর্ক গড়ে উঠে।
অভিযোগ পত্র থেকে জানা গেছে ছেলেটির নাম "আপন মিয়া"। বয়স ২৫-বছর, বাড়ি ভৈরব উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের পানাউল্লারচর গ্রামে। মেয়েটির বাড়িও একই উপজেলার মিঠাইন মইন উপজেলায়। বার কর্ম সূত্রে তারা দীর্ঘ দিন থেকেই ভৈরবে বসবাস করছে।
সম্পর্ক ঘাড়ো হলে আপন নিজেই মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্থাব দেন। পরে আপন বায়না ধরে শারীরিক সম্পর্কে জড়ানোর জন্য। এ দাবী মেটানোর পর আপনের নতুন আবদার স্বামীকেও তালাক দিতে হবে। তালাক হওয়া মাত্রই তারা বিয়ে করবেন সেই প্রতিজ্ঞাও করেন। আপনের কথা বিশ্বাস করে পরিবারের কাউকে কিছু না জানিয়েই ৫-দিন আগে তালাক দেন স্বামীকে। তালাক নামাও দেখান আপনকে। কিন্তু এতক্ষনে আপন মিয়ে তেড়ে বসেছেন । তিনি বিয়ে করবেন না বলে জানিয়ে দেন।
এই ঘটনার জন্য মেয়েটি থানায় গিয়ে অভিযোগ করলেও এখন পর্যন্ত আপনের কোন খোজ পায়নি পুলিশ।
মেয়েটি কান্না জড়িত কন্ঠে বলে আপন এখন পর হয়ে গেছে। স্বামী সহ দুই পরিবার হারিয়ে বলেন একটা কল তার জীবন তছনছ করে দিয়েছে।
No comments:
Post a Comment