international update info
প্রধান মন্ত্রী "শেখ হাসিনা" জানিয়েছেন যুক্ত রাষ্ট্র থেকে কেনা হবে বোয়িং এর আরো দুটি উড়োজাহাজ।
মঙ্গলবার ঢাকার শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমানের বিমান বহরে যুক্ত হয় চতুর্থ বিমান, যুক্ত হওয়া চতুর্থ বিমান ড্রিম লাইনারের উদ্বোধনী অনুষ্টানে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ঘোষনা দেন ।
প্রধানমন্ত্রী আরো জানান আরো তিনখানা ড্যাশ প্লেন আসছে। তবে আমরা খবর পেয়েছি বোয়িং এর আরো দুটি বিমান তার বিক্রি করতে চাচ্ছেন । কেউ সেগুলো ওয়ার্ডার দিয়ে নেয়নি । আমরা সেই সুযোগটি নিবো।
এর বাইরেও প্রধানমন্ত্রী বলেন দুটো কার্গো বিমান কেনার পরিকল্পনাও আমাদের রয়েছে । পাশাপাশি আমরা কার্গো ভিলেজ করেদিবো যাতে করে আমদানি রপ্তানি করতে সহজ হয়।
বোয়িং এর মোট দশটি বিমান কেনার জন্য ২০০৬-সালে চুক্তি করে বিমান বাংলাদেশ । এর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০ ই আর, দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০এবং তিনটি ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার আগেই বিমান বাংলাদেশের বহরে যুক্ত হয়ে গিয়েছে।
এই চুক্তির আওতায় সর্বশেষ বিমান রাজহংস গতো শনিবার ঢাকায় পৌছায়। রাজ হংসকে নিয়ে বিমান বাংলাদেশের বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়াল মোট ১৬-টি।
বিমান রক্ষণাবেক্ষণে অতি যত্নবান হওয়ার পাশাপাশি যাত্রীসেবার মান উন্নয়নের জন্য তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন এতো কষ্ট করে , অর্থ ব্যায় করে বিমান গুলো কিনে দিয়েছি আপনারা যারা কর্মকর্তা আছেন তারা যেন বিমানগুলোর প্রতি যত্নবান হোন এবং যাত্রী সেবার মান বৃদ্ধি করেন। যাত্রিরা যেন আস্থা আর বিশ্বাসের সহিত বাংলাদেশ বিমানে যাতায়াত করতে পারে।
সাবেক বিরোধীদলীয় সরকার ক্ষমতায় তাকা অবস্থায় বিমানে চড়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন "আমি অবাক হতাম এই রকম একটা ঝরঝরে বিমান কিভাবে আমাদের পাইলটরা চালান, আমি বলতাম আমাদের পাইলটদেরকে বিশ্বের সেরা পাইলট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া উচিত"।
"মাঝে মধ্যে আমরা ঠাট্রা করতাম আমাদের ঢাকা শহরে যেই বাসগুলো চলত সেইগুলো খুব বিধ্বস্ত অবস্থার আমরা ডাকতাম মুড়ির টিন বলে আমাদের বিমানগুলোও সেই অবস্থার ছিল"।
বিন এন পি আমলে বিমানের দুরবস্থার বিবর দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন " আমি যখন মাঝে মধ্যে লন্ডন কিংবা আমেরিকায় যেতাম তখন বাংলাদেশ বিমান ব্যবহার করতাম তখন প্লেন গুলোর যে অবস্থা ছিল প্লেনে উঠলেই দেখা যেত কোথাও কোথাও পানি পড়ছে, কিছু গুঁজে দিয়ে তা বন্ধ করা হতো , এন্টারটাইনমেন্টের কোন ব্যাবস্থাই ছিলো না, মাঝে মাঝে ককপিটে যেতাম কথা বলতাম"।
বিরোধী দলে ছিলেন বলেই কিছু করার ক্ষমতা ছিল না। তবে সুযগ পেলে বিমানের অবস্থার উত্তরণের একটা আকাঙ্ক্ষা যে ছিল তা অনুষ্টানে বক্তব্যে বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন সত্যি কথা বলতে এখন বিমানে যাতায়াত করতে গর্বে বুকটা ভরে যায়, মনে হয় যে হে এটাই আমদের বিমানে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে আমি নোটিশ জারি করেছি আমাদের সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা যেন কোথাও গেলে আমাদের বিমানে যান, যেখে আমাদে বিমান যায়।
অন্যদের মধ্যে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ইনামুল বারী, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মফিদুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, বিমান সচিব মহিবুল হক, বিমানের এমডি মোকাব্বের হোসেন ও যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান মন্ত্রী "শেখ হাসিনা" জানিয়েছেন যুক্ত রাষ্ট্র থেকে কেনা হবে বোয়িং এর আরো দুটি উড়োজাহাজ।
মঙ্গলবার ঢাকার শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমানের বিমান বহরে যুক্ত হয় চতুর্থ বিমান, যুক্ত হওয়া চতুর্থ বিমান ড্রিম লাইনারের উদ্বোধনী অনুষ্টানে প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ঘোষনা দেন ।
প্রধানমন্ত্রী আরো জানান আরো তিনখানা ড্যাশ প্লেন আসছে। তবে আমরা খবর পেয়েছি বোয়িং এর আরো দুটি বিমান তার বিক্রি করতে চাচ্ছেন । কেউ সেগুলো ওয়ার্ডার দিয়ে নেয়নি । আমরা সেই সুযোগটি নিবো।
এর বাইরেও প্রধানমন্ত্রী বলেন দুটো কার্গো বিমান কেনার পরিকল্পনাও আমাদের রয়েছে । পাশাপাশি আমরা কার্গো ভিলেজ করেদিবো যাতে করে আমদানি রপ্তানি করতে সহজ হয়।
বোয়িং এর মোট দশটি বিমান কেনার জন্য ২০০৬-সালে চুক্তি করে বিমান বাংলাদেশ । এর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০ ই আর, দুটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০এবং তিনটি ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার আগেই বিমান বাংলাদেশের বহরে যুক্ত হয়ে গিয়েছে।
এই চুক্তির আওতায় সর্বশেষ বিমান রাজহংস গতো শনিবার ঢাকায় পৌছায়। রাজ হংসকে নিয়ে বিমান বাংলাদেশের বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়াল মোট ১৬-টি।
বিমান রক্ষণাবেক্ষণে অতি যত্নবান হওয়ার পাশাপাশি যাত্রীসেবার মান উন্নয়নের জন্য তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন এতো কষ্ট করে , অর্থ ব্যায় করে বিমান গুলো কিনে দিয়েছি আপনারা যারা কর্মকর্তা আছেন তারা যেন বিমানগুলোর প্রতি যত্নবান হোন এবং যাত্রী সেবার মান বৃদ্ধি করেন। যাত্রিরা যেন আস্থা আর বিশ্বাসের সহিত বাংলাদেশ বিমানে যাতায়াত করতে পারে।
সাবেক বিরোধীদলীয় সরকার ক্ষমতায় তাকা অবস্থায় বিমানে চড়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন "আমি অবাক হতাম এই রকম একটা ঝরঝরে বিমান কিভাবে আমাদের পাইলটরা চালান, আমি বলতাম আমাদের পাইলটদেরকে বিশ্বের সেরা পাইলট হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া উচিত"।
"মাঝে মধ্যে আমরা ঠাট্রা করতাম আমাদের ঢাকা শহরে যেই বাসগুলো চলত সেইগুলো খুব বিধ্বস্ত অবস্থার আমরা ডাকতাম মুড়ির টিন বলে আমাদের বিমানগুলোও সেই অবস্থার ছিল"।
বিন এন পি আমলে বিমানের দুরবস্থার বিবর দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন " আমি যখন মাঝে মধ্যে লন্ডন কিংবা আমেরিকায় যেতাম তখন বাংলাদেশ বিমান ব্যবহার করতাম তখন প্লেন গুলোর যে অবস্থা ছিল প্লেনে উঠলেই দেখা যেত কোথাও কোথাও পানি পড়ছে, কিছু গুঁজে দিয়ে তা বন্ধ করা হতো , এন্টারটাইনমেন্টের কোন ব্যাবস্থাই ছিলো না, মাঝে মাঝে ককপিটে যেতাম কথা বলতাম"।
বিরোধী দলে ছিলেন বলেই কিছু করার ক্ষমতা ছিল না। তবে সুযগ পেলে বিমানের অবস্থার উত্তরণের একটা আকাঙ্ক্ষা যে ছিল তা অনুষ্টানে বক্তব্যে বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন সত্যি কথা বলতে এখন বিমানে যাতায়াত করতে গর্বে বুকটা ভরে যায়, মনে হয় যে হে এটাই আমদের বিমানে যাচ্ছি। ইতিমধ্যে আমি নোটিশ জারি করেছি আমাদের সকল সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীরা যেন কোথাও গেলে আমাদের বিমানে যান, যেখে আমাদে বিমান যায়।
অন্যদের মধ্যে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ইনামুল বারী, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মফিদুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, বিমান সচিব মহিবুল হক, বিমানের এমডি মোকাব্বের হোসেন ও যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
No comments:
Post a Comment